Wednesday, July 13, 2016

বেশিরভাগ পুরুষের ই দ্রুত বীর্যপাত হয়। এত মেসেজের রোজ একি উত্তর দেওয়া সম্ভব না। পেনিসের সাইজ সেক্সের মজা বা তৃপ্তি তে কোন বিষয় নাহ আসলে। এটা আপনার স্ত্রীর জরায়ুর সাথে এডজাস্ট হয়ে যায়। রসুন ১ কোয়া করে, মধু ১ চামচের সাথে মিশিয়ে সকালে বাসি পেটে খান। আর দ্রুত বীর্যপাত এটি কোন সমস্যাই না। এটা প্রায় সবারি হয়। তাই, যখন ই বীর্য পাত হবে হবে বুঝতে পারবেন, তখন স্পিড একদম কমিয়ে ৩০ সেকেন্ড কিম্বা ১ মিনিট বিরতি নিন। আবার শুরু করুন, আবার বিরতি নিন। কিম্বা প্রথম বার বাইরে ফেলে দিন, জরায়ুর ভেতর পেনিস না ঢুকিয়েই। ২০ মিনিট পর, আবার শুরু করুন প্রথম থেকেই, দেখবেন এবার মিনিমাম! ১০ মিনিট খুব জোরে পুশ আপ করতে পারছেন। আর তৃতীয় বারে আবার করুন, এবার দেখবেন, ৩০ মিনিটের আগে বীর্যপাত ই হচ্ছে নাহ!!!! সপ্তাহে দুইদিন সেক্স করাটাই ভালো। তবে যেদিন ই করবেন, চেষ্টা করবেন, অন্তত দুইবার করার। কারন নারীরা বুক ফাটলেও মুখ ফাটেনা। তাই অধিকাংশ সময় তারা তৃপ্তি না পেলে, পরকিয়া কিম্বা অন্য পুরুষে আসক্ত হওয়া ও অবাক হবার নয়। তাই, সপ্তাহে দুইদিন অন্তত প্রতিবারে দুইবার সেক্স করার ট্রাই করুন। সেক্সুয়াল মেডিসিন খেলে, সাময়িক কাজ হয়ত বা হবে, কিন্তু এতে দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতি হবার সম্ভাবনা বেশি। সাধারনত মাসিকের দিন থেকে প্রথম ৯ দিন পর্যন্ত নো রিস্ক, তবে মাসিকের প্রথম ৪-৫ দিন মেয়েদের রক্তক্ষরণ হয়, ওইসময় সেক্স করাটা একদম ই ঠিক না। আবার ১০ম দিন থেকে ২১তম দিন পর্যন্ত খুব রিস্ক। তাই মাসিকের ৫ম থেকে ৯ম দিন, এবং ২২তম দিন থেকে ২৮, ২৯,৩০ তম দিন নো রিস্ক। সো এই সময়ে জরায়ুতে স্পার্ম ফেললেও, সাধারনত প্রেগ্নান্ট হবার সম্ভাবনা প্রায় নেই। তাছাড়া বাজারে ইমার্জেন্সি পিল ও এখন পাওয়া যাচ্ছে। এটি রিস্কের টাইমে সেক্স করলে খেতে হয়। যা ১২ ঘন্টার ভেতরে খেলে, মেয়ে প্রেগন্যান্ট হবার সম্ভাবনা প্রায় নেই।

No comments:

Post a Comment